ফাইনালটি অবশ্য হয়েছে ঠিক ফাইনালের মতোই। শেষ ওভার পর্যন্ত ছিল টানটান উত্তেজনা। শেষ ৫ ওভারে বেঙ্গালুরুর প্রয়োজন ছিল ৫১ রান, হাতে ৭ উইকেট। এ অবস্থায় হায়দরাবাদের পক্ষে বাজি ধরার লোক ছিল না খুব বেশি। তবে ম্যাচসেরা বেন কাটিংয়ের করা ১৫তম ওভারে ঘুরে গেল ম্যাচের ভাগ্য, ৪ রানে নিলেন ১ উইকেট। পরের ওভারে কাঁটা হয়ে থাকা ওয়াটসনকেও ফেরালেন মুস্তাফিজ। শেষ চার ওভারে মুস্তাফিজ ও ভুবনেশ্বর কুমার দিলেন মাত্র ৩৮ রান। এই দুজনের বোলিংই নিশ্চিত করে দিল আবারও নিশ্বাস ফেলা দূরত্ব থেকে খালি হাতে ফিরতে হবে বেঙ্গালুরুকে।
অথচ ২০৯ তাড়া করতে নেমে ১০.২ ওভারে বিনা উইকেটেই ১১৪ রান করে ফেলেছিল বেঙ্গালুরু। ৩৮ বলে ৭৬ রান করে গেইল ফেরার পরই মড়ক লাগে বেঙ্গালুরু ইনিংসে। একটু পরে ফেরেন বিরাট কোহলি (৫৪) ও এবি ডি ভিলিয়ার্স (৫)।
এর আগে ৩৮ বলে ৮ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৯ রান করে বড় স্কোরের ভিত্তি এনে দিয়েছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। সেই ভিত্তি কাজে লাগিয়েছেন কাটিং, ১৫ বলে ৩৯ রানের ঝড় তুলে তিনিই দলকে নিয়েছেন ২০৮ রানের নিরাপদ দূরত্বে।
# সনি সিক্স।