মোবাইল ফোনের সব গ্রাহকদের পুনরায় সিম রেজিস্ট্রেশন (নিবন্ধন) করতে হবে না বলে জানিয়েছেন টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থার (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস।
সোমবার বিটিআরসিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, দেশের ১৩ কোটি সিমের সবগুলো রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন নেই। যে সিম এর আগে সঠিকভাবে নিবন্ধন করা হয়নি, অর্থাৎ ভুয়া নাম ঠিকানা ব্যবহার করে নিবন্ধন করা হয়েছে, শুধু ওই সিমগুলোই নতুন করে নিবন্ধন করতে হবে।
অনিবন্ধিত মোবাইল সিম অপরাধীদের ব্যবহারের প্রেক্ষাপটে তা বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে বিটিআরসি। অনিবন্ধিত সিম ধরতে অভিযানেও নেমেছেন নতুন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী তারানা হালিম।
তিনি বলেন, দেশের ১৩ কোটি সিমের সবগুলো রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন নেই। যে সিম এর আগে সঠিকভাবে নিবন্ধন করা হয়নি, অর্থাৎ ভুয়া নাম ঠিকানা ব্যবহার করে নিবন্ধন করা হয়েছে, শুধু ওই সিমগুলোই নতুন করে নিবন্ধন করতে হবে।
অনিবন্ধিত মোবাইল সিম অপরাধীদের ব্যবহারের প্রেক্ষাপটে তা বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে বিটিআরসি। অনিবন্ধিত সিম ধরতে অভিযানেও নেমেছেন নতুন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী তারানা হালিম।
বিটিআরসি প্রধান বলেন, সিম রিটেইলার ও ডিস্ট্রিবিউটররা রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই বা প্রকৃত ব্যবহারকারী নয় এমন ভুয়া নামে নিবন্ধন করে সিম বিক্রি করে থাকে। গ্রাহকদের এসব সিম পুনরায় নিবন্ধন করে নিতে বলা হয়েছে, নয়তো যাচাই করার সময় এসব সিম বন্ধ করে দেওয়া হবে। এটি আগের নির্দেশনার ধারাবাহিকতা। যাদের সিম প্রকৃতনামে নিবন্ধিত রয়েছে, তাদের পুনরায় নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই।
গত বছর অনিবন্ধিত সব সিম বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছিল হাইকোর্ট। বিটিআরসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুলাই নাগাদ বাংলাদেশে মোবাইল ফোন গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৮৭ লাখ। গত তিন মাস ধরে সিম পুনঃনিবন্ধন প্রক্রিয়া চলছে।
গত বছর অনিবন্ধিত সব সিম বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছিল হাইকোর্ট। বিটিআরসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত জুলাই নাগাদ বাংলাদেশে মোবাইল ফোন গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৮৭ লাখ। গত তিন মাস ধরে সিম পুনঃনিবন্ধন প্রক্রিয়া চলছে।
সূত্র: অনলাইন